২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০৩ পূর্বাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন
পরকীয়ার কারণে স্ত্রী হত্যায় এসআই গ্রেফতার

পরকীয়ার কারণে স্ত্রী হত্যায় এসআই গ্রেফতার

আজকের ক্রাইম ডেক্স
চট্টগ্রামের হালিশহরে পরকীয়ার কারণে স্ত্রী কলি হত্যা মামলার প্রধান আসামি পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাবেদকে নোয়াখালী থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৪ জুন) দুপুরে জেলার সদর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গ্রেফতার শেষে তাকে চট্টগ্রামের হালিশহর থানায় পাঠানো হয়েছে।

নিহত কলি নোয়াখালীর কাদির হানিফের বাসিন্দা।

জানা যায়, ২০১৪ সালে মিজানুর রহমান জাবেদের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় ফাতেমা আক্তার কলির। এরপর থেকে স্বামীর সঙ্গে চট্টগ্রামের হালিশহরে থাকতেন কলি। কিন্তু বিভিন্ন সময় কলিকে মারধর করতেন জাবেদ। এরই মধ্যে জাবেদ পার্শ্ববর্তী এক নারীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ সব বিষয়ে নিয়ে তাকে নিষেধ করলে কলির ওপর নির্যাতনের মাত্রা আরও বেড়ে যায়।

নিহত কলির স্বজনদের অভিযোগ, চলতি বছরের ২৫ মার্চ বিকেলের কোনো একসময় ফাতেমা আক্তার কলিকে মারধর করেন। এরপর হত্যার করে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে কলি আত্মহত্যা করেছে বলে পরিবারের সদস্যদের মোবাইলে জানান তার স্বামী এসআই জাবেদ।

তবে, মৃত্যুর পর কলির গলায় গোলাকার কালো দাগ এবং হাতে কাটা জখমের একাধিক চিহ্ন ছিল বলেও জানান তারা।

এ ঘটনায় নিহতের বাবা আহসান উল্লাহ বাদী হয়ে সেদিন রাতেই এসআই মিজানুর রহমান জাবেদসহ ৫ জনকে আসামী করে চট্টগ্রামের হালিশহর থানায় মামলা দায়ের করেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019